Novel

দ্বিতীয় পর্ব:- শুভঙ্কর স্যারের পড়ানোর ধরন সত্যি আলাদা।কত কঠিন বিষয়ও কত সহজ করে বুঝিয়ে দেন।ভাষার ওপর অত্যধিক বেশি দখল।নোটস দিয়ে বুঝিয়ে দেন তাই,নাহলে ওই ভাষা মনে রাখা খুবই চাপ,তবে যদি…

তৃতীয় পর্ব:- মেয়েটা বেশ কিছুদিন হলো কলেজ আসছেনা,সেদিন ডক্টরের চেম্বারে অতো কঠিন স্বরে কথা বলা ঠিক হয়নি,ওর মা’র অবস্থা ঠিক কতটা সিরিয়াস না জেনে আজ ক্লাসে মন্তব্য করাটাও বাড়াবাড়ি হয়ে…

চতুর্থ পর্ব:- “শুভ,কি হয়েছে তোর এসে সেই ঘরের দরজা দিয়েছিস।খোলার নাম নেই।চা খাবিনা?আজ তোর প্রিয় পকোড়া বানিয়েছি।কিরে শুনতে পাচ্ছিস?”দরজার বাইরে মায়ের চিৎকারটা বড্ড কানে লাগছে।মাথাটা সেই যে ধরেছে,কিছুতেই কমছেনা।শিরা গুলো…

পঞ্চম পর্ব:- পুজোর ছুটি শেষে কলেজ খুললো ভাইফোঁটার দুদিন পর।কিন্তু পুজোর রেশ যেন রয়ে গেছে।বাতাসে হালকা ঠান্ডার আমেজ আসছে সকালের দিকে।দিনের রোদ গায়ে লাগলেও অতটা কড়া আর নেই।পুজো শেষে হুজুকে…

ষষ্ঠ পর্ব:-   চাঁদিপুরে সমুদ্র বেলাভূমি থেকে প্রায় ৫কিমি দূরে,একমাত্র জোয়ারের সময় বেলাভূমি ভাসিয়ে নিয়ে যায়।বালাসোর থেকে গাড়ি নিয়ে হোটেল পৌঁছতে দুপুর ১২টার বেশি হয়ে গেল।হোটেলটা নতুন হয়েছে।বেশ ছড়ানো হোটেল।একদিকে…

সপ্তম পর্ব:-   পরের দিন সকালবেলা সবাই বেরিয়ে পড়ল চাঁদিপুরের আশেপাশে যা কিছু দেখার আছে দেখতে।বেশিরভাগ সময়টাই কাটলো পঞ্চলিঙ্গেশ্বর দেখতে।দুটো পাথরের মাঝখান দিয়ে প্রবল জলের প্রবাহের মধ্যে পাঁচটা শিবলিঙ্গ,যা বাইরে…

অষ্টম পর্ব:- অন্ধকারের বুক চিরে ছুটে চলা ট্রেনের কামরায় অন্ধকারের দিকে চাইলে মনে ভেসে ওঠে হাজারো শব্দ।সেই শব্দ জন্ম দেয় কখনো কল্পনার,আবার সেই শব্দ জন্ম দেয় কান্নারও।কারণ তখন কথা হয়…

অন্তিম পর্ব:- কথায় আছে বিপদ বলে আসেনা,আর বিপদকালে মাথা ঠান্ডা রাখাটাই সব থেকে বড় ব্যাপার।কেউ বিপদ ইচ্ছা করে পাঠালে, তার সাথে একটা স্নায়ুযুদ্ধ চলে।কিন্তু যতই প্ল্যান করে,ছক কষে বিপদ তৈরি…